Brotherhood: Homage to Claudius Ptolemy Class 11 English || WBCHSE

 Brotherhood: Homage to Claudius Ptolemy

Octavio Paz (1914 - 1998)

Octavio Paz was a powerful writer renowned for his modern poem and writings in Twentieth Century. He paid respect to the Great scholar Claudius Ptolemy, in his Spanish poem “HERMANDAD” which further translated into English by Eliot Weinberger few years later as the poem “BROTHERHOOD”. Ptolemy was the early person who conceives the doctrine of Existentialism that queries the Human presence and its significance in respect of celestial bodies. According to the poet, human life is very short. After death, we don’t know how long the darkness will continue. This is a pessimistic approach. But the poet never gives up his hope. He looks upward and observes the terrestrial living and non-living materials and their inter connection, systems and finally conclude that there is a big force which operates the whole universe properly. This Bigger force may be God who manages everything by law without any malfunction. Now, what is the role of the poet as a human being? Is he just spent a momentary time on this planet? Will he lose himself in the endless darkness forever? Or, He does some creative work that people will remember him after his life. In this way the optimist poet shows us how a mortal life becomes immortal.

Analysis of The Poem : Brotherhood



The Poem : Brotherhood



Summery of the Poem in Bengali ( সারাংশ)

বিংশ শতাব্দীর লেখক অষ্টাভিও পাজ তাঁর আধুনিক কবিতা ও লেখালেখির জন্য বিখ্যাত ছিলেন। অষ্টাভিও পাজ বিখ্যাত পন্ডিত ক্লাউডিয়াস টলেমীর প্রতি শ্রদ্ধা জানান তাঁর স্প্যানিশ কবিতা “হারমান্ড” এর মাধ্যমে যা আরও কয়েক বছর পরে এলিয়ট ওয়েইনবার্গার ইংরেজী অনুবাদ করেছিলেন "ব্রাদারহুড" কবিতা হিসাবে। টলেমি হলেন প্রথমদিকের ব্যক্তি যিনি অস্তিত্ববাদবাদের মতবাদটি অনুধাবন করেন যা বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের প্রেক্ষিতে মানুষের উপস্থিতির তাৎপর্য অনুসন্ধান করে। কবির মতে মানুষের জীবন অতিসংক্ষিপ্ত। মৃত্যুর পরে, আমরা কতক্ষণ চির অন্ধকার থাকব। এটি একটি নিরাশাবাদী মতাদর্শ। তবে কবি কখনই তার আশা ছাড়েন নি। তিনি ঊর্দ্ধমুখে তাকান এবং পার্থিব সজীব এবং নির্জীব বস্তু এবং তাদের মধ্যকার আন্তঃসংযোগ, তাদের কার্য প্রনালী পর্যবেক্ষণ করেন এবং শেষ পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তে পৌঁছলেন যে একটি বৃহৎ শক্তি রয়েছে যা পুরো বিশ্বজগতকে সঠিকভাবে পরিচালনা করে। এই বৃহৎ শক্তি হতে পারে সর্বশক্তিমান ভগবান, যিনি পূর্ব নির্ধারিত নিয়মের দ্বারা কোনও ত্রুটি ছাড়াই সবকিছু সঠিকভাবে পরিচালনা করেন। যাইহোক, মানুষ হিসাবে কবির ভূমিকা কী? তিনি কি এই গ্রহে মুহূর্তের জন্য সময় কাটিয়ে চলে যাবেন? তিনি কি চিরতরে অনন্ত অন্ধকারে নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন ? অথবা, তিনি এমন কিছু সৃজনশীল কাজ করবেন, যার জন্য লোকে তাকে তাঁর মৃত্যুর পরেও স্মরণ করবে। এইভাবে আশাবাদী কবি আমাদের দেখায় যে কীভাবে একটি মরণশীল জীবন অমর হয়ে যায়।

Short Question Answer 






Share:

No comments:

Post a Comment

Popular Posts

Blog Archive

Recent Posts

Total Pageviews